কেন্দ্রীয় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি বাস্তবায়নের দায়িত্ব পড়েছে ঢাকা বন বিভাগের ওপর। এ বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. বশীরুল আল মামুন প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা প্রাথমিকভাবে গাজীপুরের চন্দ্রার ফায়ার সার্ভিসের বিপরীতে একটা স্থানকে নির্বাচন করেছি। এখানে চার একরের মধ্যে এ বৃক্ষরোপণ করার পরিকল্পনা আছে আমাদের।’
বন বিভাগের নির্দেশনায় বৃক্ষরোপণের স্থান হিসেবে দৃষ্টিনন্দন স্থান নির্বাচনের জন্য বলা হয়েছে। বন অধিদপ্তরের ২৯টি বিভাগীয় বন কার্যালয়ের অধীনে শহীদদের জন্য এ বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হবে।
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের প্রকল্প ব্যবস্থাপক (প্রজেক্ট ম্যানেজার) মো. মেহেদি হাসান প্রথম আলোকে বলেন, প্রতিটি গাছের সঙ্গে একটা স্মৃতিফলক থাকবে। সেখানে একটা কিউআর কোড ও এমআইএস (ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সার্ভিস) নম্বর দেওয়া থাকবে। আগ্রহীরা ফলকের কিউআর কোড স্ক্যান করে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের ওয়েবসাইটের লিংক পাবেন। লিংকে ক্লিক করে এমআইএস নম্বর দিলে জুলাই অভ্যুত্থানে ওই শহীদের অবদান ও পরিচিতি চলে আসবে।


